প্রথম যখন তুমি আমি পৃথিবীর আলো দেখি তখন খুব কেদেছিলাম তবে সেটা কী সমস্যা না সেটা নতুন জীবনের শুরু, ঠিক তেমনি জীবন গতি চলতে আর সাথে সাথে নতুন নতুন সম্ভাবনার সৃষ্টি কিন্তু আমরা সেটাকে সম্ভাবনা না মনে করে সমস্যা মনে করি। যেমন বাল্য কালে নামাজ না পড়া, স্কুল না যাওয়া, পড়তে না বসা এবং বাবা মায়ের কথা না শুনা এবং আরও অনেক তোমরা তা কমবেশি সকলেই জানো।
তোমরা কী বলো এইগুলো সমস্যা না সম্ভাবনা নিচে কমেন্ট করে জানাবে।
আমি বলি এই গুলো সম্ভাবনা স্কুল কলেজে গেলে, সঠিক ভাবে সুশিক্ষায় শিক্ষিত হলে, তুমি আমি দেশের, মানুষের, পৃথিবীর জন্য তোমার গুরুক্ত অপরিসিম।
এখন আসি নামাজ এ, এই পৃথিবীতে আল্লাহ তাআলা আমাদের পাঠিয়েছেন শুধুমাত্র তার আদেশ, নিসেধ ও ইবাদত করার জন্য, কিন্তু বর্তমানে বাংলাদেশ সহ প্রায় পুরো পৃথিবী দুনিয়াবী কাজে লিপ্ত। তাই তোমাদের প্রতি অনুরোধ তোমরা প্রতিদিন পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ সঠিক ভাবে আদায় করবে।
নামাজ পড়ার উপকারিতা
- আপনি মানসিক ভাবে অসুখি মুখে হাসি কিন্তু মনে কান্না, তাহলে আল্লাহর আদেশ নিসেদ মেনে সঠিক ভাবে নামাজ পরুন, এবং মাঝে মাঝে এরকম হতে এটা হল আল্লাহর পক্ষ থেকে এটা পরীক্ষা মাত্র ধৈয্য ধরুন সব ঠিক হয়ে যাবে।
- আপনি শারীরিক ভাবে দূর্বল তার ও সমাধান এই নামাজ, হালাল খাবার খান, প্রতিদিন সিগারেট না খেয়ে সেই টাকা দিয়ে খেজুর কিনে প্রতিদিন সকালে ৭ টা করে খাবে এবং সকাল দুপুর রাতে স্বাভাবিক খাবার খাবে। তোমরা অনেকেই বডিবল্ডিং করার জন্য জিমে জয়েন কর, কোন দরকার নেই আজ থেকে বাদ দিয়ে দাও নামাজ হলো পৃথিবীর সর্বস্রেষ্ট ব্যায়াম, নামাজে পুরো বডি নড়া চড়া হয়,এবং ফুল বডিতে রক্ত সঞ্চালন স্বাভাবিক থাকে।
- অর্থনৈতিক ভাবে নামাজ, মাস্টাস পাস চাকুরী হচ্ছে না,চাকুরী কর প্রমোশন নাই,চাকুরী কর বেতন ১,০০০০০ কিন্তু মাস শেষে দেখ পকেট খালি,ব্যবসায় উন্নতি হচ্ছে না, এই সকল সমস্যার সমাধান হলো নামাজ, তো কীভাবে,হ্যা সেটাই বলছি তুমি যখন আল্লাহর আদেশ নিসেধ অমান্য কর,নামাজে অবহেলা,কুরআন পড়তে অবহেলা, তখন তোমার মধ্যে অনেক পরিবর্তন তোমার নিজের খারাপ নিজেই কর,এমন কাজ কর্ম কর অফিসে প্রমোশন এর চেয়ে ডিমোশন আবার বেতন এক লাখ তখন টাকা উরাও পার্টিতে, জুয়া তে যা হারাম পরবর্তিতে মাস শেষে দেখ পকেটে কী এক টাকার কয়েন। এসব থেকে মুক্তি পাওয়ার জন্য আল্লাহর আদেশ নিসেধ মেনে চলে ওয়াক্ত নামাজ সঠিকভাবে পড়ুন অন্যদেরকেও উৎসাহিত করুন।
- পরিবার থেকে শান্তি চলে গেছে সবসময় জগরা লেগে থাকে তাহলে তোমাকে বলি পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ পড়ো আর পরিবারে জগরা লাগে কোন বিষয়ে তর্কে জড়ালে, তর্কে জরানো যাবেনা, ঠান্ডা মাথা ভাবো কী হয়েছে কেন হয়েছে কী করলে সমাধান হবে নিজেকে এইগুলো বলো দেখবে উত্তর পেয়ে যাবে সব সমস্যা সমাধান হয়ে যাবে কোন জগরা হবে না। সব সময়ে নিজেকে স্বাভাবিক ও ঠান্ডা রাখার উপায় হলো নিয়মিত পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ পড়া।
0 Comments