সুপ্রিয় দর্শক সময় টেলিভিশনের নিয়মিত আয়োজন ফেসবুক লাইভে আপনাদেরকে আমন্ত্রণ জানাচ্ছি আমি বুলবুলের বিশ্লেষণ নিয়ে আমাদের এই আয়োজন আজকে আমরা যে বিষয়টি নিয়ে আলোচনা করতে চাই অর্থাৎ যে বিষয়টি আলোচনার জন্য নির্ধারণ করা হয়েছে সেটি হচ্ছে ঘাতক চালক গত রোববার রাত 10 টায় ঢাকা মহানগর পুলিশের গুলশান বিভাগ মধ্যবাড্ডার গুদারাঘাট এলাকার একটি বাসা থেকে একজন নারীর মরদেহ উদ্ধার করে গলাকাটা মরদেহ উদ্ধার করা হয় এই ঘটনার পরপরই কিন্তু সন্দেহজনকভাবে তার স্বামীকে এবং তার একজন চালক যার নাম হৃদয় ব্যাপারে দু'জনকে আটক করে নিয়ে যায় পুলিশ তাদের জিজ্ঞাসাবাদ করা হয় এবং তাদের বাসা থেকে প্রাপ্ত যে ক্লোজ সার্কিট ক্যামেরা ফুটেজ রয়েছে সেটি বিশ্লেষণ করে পুলিশ প্রাথমিকভাবে কোনো সিদ্ধান্ত নিতে না পারলেও পরবর্তীতে আসলে এই হত্যারহস্য যেটিকে পুলিশ বলছে পুলিশ হত্যাকান্ড সেটি রহস্য উন্মোচন করতে সক্ষম হয়েছে এবং আজকে এ বিষয়ে একটি.

সম্মেলন করা হয়েছে এবং সেই সংবাদ সম্মেলনে গোয়েন্দা পুলিশের যিনি প্রধান রয়েছেন ডিবির অতিরিক্ত কমিশনার একেএম হাফিজ আক্তার জানিয়েছেন যে এই নারীর হত্যাকারী শিকার হয়েছেন যিনি অর্থাৎ তাকে খুন করা হয়েছে শুধুমাত্র কিছু টাকা পয়সার লোভে এবং এই হত্যাকারী অন্য কেউ নন তাঁর ব্যক্তিগত চালক রয়েছেন তিনি সুপ্রিয় দর্শক এই বিষয়ে আবার তৈরি করা একটি প্রতিবেদন রয়েছে শুরুতে প্রতিবেদনটি দেখে নিতে চাই.

অনেকক্ষণ কলিংবেল বাজানোর পর ভেতর থেকে কোনো সাড়া না পেয়ে আফরোজার স্বামীর এবং ছোটাছুটি বিষয়টি জানানো হয় বাড়ির মালিককে ও পরে অবশ্য স্ত্রীর মৃতদেহ পাওয়া যায় বাথরুমে রোববার রাতে রাজধানীর মধ্যবাড্ডায় গুদারাঘাট এলাকার ভাড়া ফ্ল্যাট থেকে পুলিশ উদ্ধার করে আফরোজা সুলতানা গলাকাটা মরদেহ তিনি একটি বেসরকারি প্রতিষ্ঠানে কাজ করতেন হত্যারহস্য উদঘাটনে কাজ শুরু করে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাবাহিনীর একাধিক টিম গ্রেফতার করা হয় আফরোজার গাড়িচালক হৃদয়কে উন্মোচিত হয় হত্যারহস্য হৃদয়কে নিয়ে অভিযানে পুলিশ উদ্ধার করা হয় প্রত্যয় ব্যবহৃত চাকু স্বর্ণালঙ্কার ও নগদ টাকা এক পর্যায়ে আমরা বিষয়টি নিশ্চিত হয়ে যেত আফরোজা বেগম এর অফিসের ড্রাইভার হৃদয় বেপারী তাকে গলা কেটে হত্যা করে অনেক টাকা পয়সার মালিক পরিকল্পনা করা হয় তাকে হত্যার পর পাওয়া গিয়েছিল.

মাত্র 600 টাকায় আধা ভরি স্বর্ণ অর্থবছর নত করেছি কারণ আমরা কি কোন ধরনের ফিজিক্যালি অন্য যেতে সেক্সুয়াল হারাসমেন্ট এই বিষয়গুলি এখন বলতো আমাদের প্রাথমিকভাবে তদন্তের পাওয়া যায়নি হৃদয়কে পারি সে মাত্র পঞ্চম শ্রেণি পর্যন্ত পড়ালেখা করেছে এবং 2016 সালের ড্রাইভিং ড্রাইভিং শিখেছি এই কোম্পানিতে চাকরি নেয় আফরোজার কাছ থেকে গাড়ির চালক হৃদয় কয়েকদফা টাকা ভাড়া নিয়েছিলেন কিন্তু তা পরিশোধ করেননি আমরা পরবর্তী কার্যক্রম চালিয়ে যাব বুলবুল সংবাদ থাকা প্রদর্শক দেখছিলাম প্রতিবেদনটি প্রতিবেদনটিতে ডিবির অতিরিক্ত কমিশনার বলছিলেন যে এই হত্যাকাণ্ডের রহস্য উন্মোচন করতে গিয়ে শুধুমাত্র গোয়েন্দা পুলিশের পাশাপাশি থানা পুলিশ এর বাইরে সিআইডি পিবিআই যৌথভাবে এই হত্যার রহস্য উন্মোচন করেছে যেহেতু কোনো রকমের ছিল না অর্থাৎ একটি ফ্ল্যাটের ভাড়া থাকতেন এই ভদ্রমহিলা আফরোজা.

সুলতানা তিনি একটি বেসরকারি প্রতিষ্ঠানে কাজ করতেন 2016 সাল থেকে তাকে একজন ব্যক্তিগত চালক দেয়া হয় যদিও তিনি অফিস থেকে নিয়োগ প্রাপ্ত একজন চালক এই হৃদয় ব্যাপারে তার দেখাশোনা অর্থাৎ তাকে এ পরিবহনের কাজে তিনি তাকে নিয়োজিত করা হয় তাকে অফিস থেকে নিয়ে আসে এবং অফিসে নিয়ে যাওয়া বারাসাত পর্যন্ত এই কাজটুকু ইতার দায়িত্বের মধ্যে ছিল যদিও প্রায় 5 থেকে 7 বছর ধরে তার সাথে সম্পর্ক এই সম্পর্ক সুবাদে তিনি জানতেন যে তার জন্য সমস্ত ব্যাংকের লেনদেন এই হৃদয় ব্যাপারে অর্থাৎ যিনি চালু করেছেন তার মাধ্যমেই হতো এবং তিনি বলছিলেন তিনি অনলাইন জুয়ায় আসক্ত ছিলেন এবং গত ছয় মাস ধরে তিনি যে বাসাটিতে ভাড়া থাকতেন অর্থাৎ এ হৃদয়ে পরিচালক তিনি তার বাসা ভাড়া পরিশোধ করতে পারেননি সেখানে ঋণগ্রস্ত ছিলেন তার টার্গেট ছিল যে হয়তো আফরোজা সুলতানা কে বাসায় প্রচুর টাকা পয়সা বা স্বর্ণালঙ্কার থাকার সম্ভাবনা ছিল এবং সে কারণেই কিন্তু তিনি এই হত্যা.

ডিজে পরিকল্পনা তিনি একাই এই হত্যাকাণ্ডের পরিকল্পনাটি নিয়েছিলেন এবং তাকে কিন্তু গলায় ছুরি দিয়ে গলা কেটে তাকে হত্যা করা এবং তার যে মরদেহটি সেটি কিন্তু বাসার বাথরুম রয়েছে সেখানে দেখে তিনি পালিয়ে যান পরবর্তীতে যখন রাতে অর্থাৎ রোববার রাত 7 টা থেকে 10 টার মধ্যে পুলিশ খবর পেয়ে তার মৃতদেহটি উদ্ধার করে প্রাথমিকভাবে তার দেহে চালক ছিলেন সেখানেই কিন্তু উপস্থিত ছিলেন তাকে আটক করা হয় এবং তার যে স্বামীর আফরোজা সুলতানা তাকে আটক করে থানায় নিয়ে যাওয়া হয় পরবর্তীতে এই রহস্য উদঘাটন করা হয় স্বীকার করতে বাধ্য হয় প্রাথমিকভাবে তিনি স্বীকার করেন যে তিনি তাঁকে হত্যা করেছেন কি কারণে হত্যা করেছেন সেটি কিন্তু বেরিয়ে এসেছে তিনি জানিয়েছেন যেহেতু তিনি ঋণগ্রস্ত ছিলেন এবং অনলাইন জুয়া আসক্ত ছিলেন প্রতিদিনই তিনি অনলাইনে জুয়া খেলতে এবং এই টাকা পরিশোধ করার জন্যই মূলত কিন্তু তিনি হত্যার পরিকল্পনা করেন এবং অবশেষে তিনি তার যে বয়ানে যেটি প্রাথমিকভাবে তিনি বলেছেন যে তিনি হত্যাকান্ড.

সংগঠিত করেছেন এবং হত্যাকাণ্ড সংঘটিত করার পর এ হত্যায় ব্যবহৃত যে চাকর ছিল চাকরটা তিনি একটি খেলার মাঠ ছিল সেই বালির মাঠ ছিল সেই বালির মাঠে কিন্তু বালিতে পুতে রেখেছিলেন এবং পুলিশ তাকে আটক করার পর সেখানে তার দেয়া জবানিতে সেই অভিযানে গিয়েছিলেন তার থেকে মাত্র 600 টাকা অর্থাৎ তাকে হত্যা করার পর তার এবং তার ব্যাগ যে মাত্র 600 টাকা পেয়েছিলেন পাশাপাশি তার আলমারি থেকে আধা ভরি স্বর্ণ পেয়েছেন দুটি কানের দুল পেয়েছিলেন এই ছিল তার অর্থাৎ হত্যাকাণ্ডের পর আপনার বাসা থেকে মাত্র 600 টাকা এবং আধা ভরি স্বর্ণ পেয়েছিলেন এবং সেটি কিন্তু তিনি এখনও খরচ করার মত সময় পাননি যেহেতু সেই রোববার রাতেই কিন্তু তাকে আটক করে নিয়ে যাওয়া হয়েছিল থানায় পরবর্তীতে আমরা আজকে যে সংবাদ সম্মেলনটি করা হয়েছিল টিভির পক্ষ থেকে সেখানে জানানো হয়েছে যেহেতু গত ছয় থেকে সাত বছর ধরে তার সাথে সম্পর্ক অর্থাৎ এক ধরনের কিন্তু পারিবারিক সম্পর্ক হয়ে গেছিল যেহেতু গাড়ির চালক ছিলেন তিনি.

বাসায় যাতায়াত করতেন এবং কোথায় কি রাখেন সেটি কিন্তু তার নজরদারিতে ছিল যদিও প্রথমে সন্দেহের তীর ছিল তার যে স্বামী তার প্রতিকার এর আগেও কিন্তু বিভিন্ন বিষয় নিয়ে স্বামী এবং স্ত্রীর মধ্যে ঝগড়া হয়েছিল এবং সেটি কিন্তু পারিবারিকভাবে তাদের মধ্যে বিয়ে হয়নি প্রেমের সম্পর্ক ছিল মেয়েটি মুসলমান হওয়া সত্ত্বেও তাকে বিয়ে করেছিলেন তিনি কিন্তু বৌদ্ধ ধর্মের এবং সে কারণে কিন্তু পারিবারিকভাবে ঝামেলার মধ্যেও ছিল প্রথমে পুলিশ সন্দেহ করেছিলেন যে এই ঘটনা তার স্বামী ঘটিয়ে থাকতে পারে এবং সে কারণেই কিন্তু তাকে থানায় নিয়ে আসা হচ্ছে রাতভর থানায় রাখা হয়েছিল তার কাছ থেকে বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ তথ্য পাওয়ার পর পুলিশ প্রাথমিকভাবে এ সিদ্ধান্ত উপনীত হয় যে তার স্বামীর দ্বারা তিনি আসলে হত্যাকাণ্ডের শিকার হন এবং এই বাসায় কারা যাওয়া আসা করছিল সেই বিষয়টি উদঘাটনের জন্য কিন্তু বাসার সিসি ক্যামেরা ক্যামেরার ফুটেজ ছিল সেই ফুটেজগুলো তারা বিশ্লেষণ করেছে এবং দ্বিতীয় তালা অ্যাপার্টমেন্টের দ্বিতীয় তলায় ভাড়া থাকতেন এই দম্পতির তৃতীয় তলায় থাকতেন বাড়ির মালিক আমরা সিসি ক্যামেরা ফুটেজ দেখে তিনি.

বাড়িতে আসার পর আর কলিং বেল বাজার ছিলেন কিন্তু কোন ভেতর থেকে কোন সাড়াশব্দ না পেয়ে তিনি কিন্তু বাড়ির মালিককে বিষয়টি জানিয়ে ছিলেন এবং পরবর্তীতে তিনি যখন দরজায় কড়া নাড়ে পড়ে কিন্তু দরজাটা ভেতর থেকে কোনরকম বন্ধ ছিল না ভেতরে ঢোকার পর কিন্তু তার এই জেনিফার মরদেহ উদ্ধার করে এবং সাথে সাথেই কিন্তু পুলিশকে খবর দেওয়া হয় পুলিশ খবর দেয়ার সঙ্গে সঙ্গে কিন্তু শুধুমাত্র পুলিশের একটি টিম জন্য যে ক্রিম রেসিপি বি আই সি আই ডি গোয়েন্দা পুলিশের সবগুলো টিম কিন্তু গিয়েছিলেন এবং সেখান থেকে পরবর্তীতে মাত্র 24 ঘন্টার মাধ্যমিক মধ্য দিয়ে কিন্তু এই যে হত্যা রহস্য উদঘাটন করা সম্ভব হয়েছে তবে একটি বিষয় এখানে উল্লেখযোগ্য সেটি হচ্ছে যে এই যে হত্যাকারী জিনিস ঘাতক আমরা যাকে বলছি তার নাম হৃদয় ব্যাপার মাত্র পঞ্চম শ্রেণি পর্যন্ত পড়ালেখা করা 2016 থেকে তার এই একটি বেসরকারি প্রতিষ্ঠানের পরিচালক হিসেবে নিয়োগ পেয়েছিলেন তিনি কিন্তু অনেক আগে থেকেই অনলাইন যুক্ত ছিলেন আজকে পুলিশের পক্ষ থেকে যেতে বলা হয়েছে এই যে অনলাইনে জুয়া খেলতে সেই জুয়ার যে.

একটিও বাংলাদেশ থেকে পরিচালিত হয় না এই বিভিন্ন সাইট তারা পেয়েছেন সংবাদ সম্মেলনে পুলিশের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছিল যে এই সাইটগুলো বিশেষ করে চায়না থেকে পরিচালিত হয় এবং এখানকার যারা সুপার এজেন্ট রয়েছেন মাস্টারের জেনারেশন এবং লোকাল এজেন্ট রয়েছে সেগুলো বাংলাদেশী এবং বিটিআরসির সাথে তারা কথাও বলেছেন এই সাইট গুলো যেন দ্রুত বন্ধ করা হয় তবে বিটিআরসি'র আসলে শুধুমাত্র তাদের লিখিত এক এক ধরনের আবেদনের মাধ্যমে কিন্তু এটি বন্ধ করার ক্ষমতা রাখে না তারাও কিন্তু তাদের কেউ যাচাই-বাছাই করতে হয় তবে এখন পর্যন্ত বেশ কয়েকটি সাইট বন্ধ করা গেলেও এখনো অনলাইনে কিন্তু শত শত এরকম জুয়ার সাইট রয়েছে সেই জুয়ার সাইটে কিন্তু আসক্ত ছিলেন এবং অনেক টাকা ঋণ গ্রস্ত থাকার ফলেই কিন্তু এ ব্যাপারে পরিকল্পনা করেছিলেন যে দায়িত্ব পালন করেন অর্থাৎ গাড়ি চালান তাকে হত্যা করবেন এবং হত্যার পর তার বাসায় থাকা মূল্যবান সামগ্রী বিশেষ করে টাকা-পয়সা এবং যে স্বর্ণালঙ্কার রয়েছে সেগুলো তিনি তাই করবেন পুলিশের পক্ষ থেকে বলা হয়েছে যে এখন পর.

প্রাথমিকভাবে শুধুমাত্র একজনকেই তারা শনাক্ত করেছেন এবং তিনি স্বীকার করেছেন যে তিনি একাই এই হত্যাকাণ্ড সংঘটিত করেছেন তার স্বামীকে এরইমধ্যে কিন্তু ছেড়ে দেয়া হয়েছে এবং তার কোন ধরনের সম্পৃক্ততা পাওয়া যায়নি তবে আসামি যদি আদালতে স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দেন সেক্ষেত্রে তারা কোন রিমান্ডের প্রার্থনা করবেন না অন্যথায় যদি স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি নেন সেক্ষেত্রে পারে রিমান্ডের আবেদন করা হবে এবং আরও একটি বিষয় জানানো হয়েছে টিভির পক্ষ থেকে যে এই যে অনলাইন আসক্ত ছিলেন সেই বিষয়টি কিন্তু একেবারে তদন্তের প্রাথমিক তদন্তের মাধ্যমে তারা জানতে পেরেছেন এবং তার বিকাশে প্রচুর টাকা লেনদেনের তথ্য প্রমাণ পেয়েছেন যেগুলো বিদেশি একাউন্টেও কিন্তু অনলাইনের মাধ্যমে তিনি টাকা পাঠিয়েছেন যেগুলা ক্রিপ্টোকারেন্সি বর্ণনা রয়েছে সেখানে কিন্তু তার লেনদেনের তথ্য প্রমাণ পেয়েছেন এই বিষয়গুলো যদিও এখনো প্রাথমিক তদন্তে বেরিয়ে এসেছে যেহেতু তার এখনও রিমান্ড মঞ্জুর হয়নি তাছাড়া অন্যান্য যে বিষয়গুলো রয়েছে বিশেষ করে আদালতে স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি.

এছাড়া যদি না দেয়া হয় তবে সেক্ষেত্রে তাকে রিমান্ডে নেয়া হবে এবং তার কাছ থেকে আরও তথ্য পুলিশের এখন উদ্বেগের বিষয় যে উৎকণ্ঠার বিষয়টি অনলাইন সাইট গুলো রয়েছে সেগুলো বন্ধ করা সুপ্রিয় দর্শক এই ছিল আজকের সংবাদ বিশ্লেষণ এর পরবর্তীতে অন্য কোন সংবাদ বিশ্লেষণ নিয়ে হাজির হব আপনাদের সামনে ততক্ষণ ভালো থাকুন সুস্থ থাকুন সঙ্গে থাকুন somoynews.tv.