আমলকী এর বিভিন্ন উপকারী দিক সমূহ 

আমলকী এর বিভিন্ন উপকারী দিক সমূহ    আমলকী বা আমলা যে নামেই ডাকি না কেন আমরা , এর উপকার এর অন্ত নেই । এটি শুধু একটি ফল নয় বরং বলতে হবে উপকারী ফল । মুখের স্বাদ ফেরানাে থেকে শুরু করে স্বাস্থ্য থেকে নিয়ে চুলের যত্ন ! সবকিছুতে এর উপকার ঢের রয়েছে । আর তাই আমরা আজকের সম্পূৰ্ণায় দেখবাে এই এক আমলকিই আমাদের সুস্বাস্থ্যের জন্য কতবড় উপকারী ফল হিসাবে কাজ করতে পারে ।   আমলকী দূর করে গলা ক্ষতঃ গলার ক্ষত অর্থাৎ গ্রীবার উপরিভাগে ক্ষত হলে , ঠান্ডায় গলা ব্যথা বেশি বেড়ে গেলে আমলা ব্যবহারে উপকার পাওয়া যায় দুই চা চামচ আমলকীর পাউডার কে দুই চা চামচ মধুর সাথে মিশিয়ে দিনে ৩/৪ বার খেলেই ব্যথা সেরে যাবে ।   ভিটামিন সিঃ  আমলকীতে রয়েছে প্রচুর পরিমাণ ভিটামিন সি । তাই কৃত্রিম ভাবে তৈরী ভিটামিন সি এর ট্যাবলেটের পরিবর্তে একটি করে আমলকী খেলে তা ঐ ট্যাবলেটের থেকে ভালাে কাজ করবে । কোষ্ঠবদ্ধতা কমাতেঃ প্রতিদিন এক টুকরাে আমলকী খাওয়ার ফলে কোষ্ঠবদ্ধ দূর হয় । তবে আমলকী পাউডার কিংবা জুস খেলে হবে না ; এক টুকরাে খেতে হবে ।   মুখের ঘা দূর করণেঃ  মুখের ভিতর ঘা দিয়ে ভরে যাচ্ছে ? এই সমস্যার জন্য আমলকী সবচে ' বেস্ট । আমলকীর জুস কে আধ গ্লাস পানির সাথে মিশিয়ে সেটা দিয়ে গল্পল করলে ঘা কমে যায় । ঘুমের সমস্যা রােধ করতেঃ দীর্ঘ দীর্ঘ রাত জেগে কাটানাে হয় । কোনাে কাজ নেই তবু ঘুম আসেনা । বিছানায় এপাশ ওপাশ ফিরলেও । যাকে আমরা বলি ইনােসমােনিয়া । আর এটি দূর করতেও আমলকীর জুড়ি নেই । ঘুমানাের আগে এটি খেলে এটি ইনােসমােনিয়া দূর করে ।   চোখের উপকারেঃ আমলকী চোখের জন্য অনেক উপকারী । আধা কাপ পানির সাথে দুই টেবিল চামচ আমলকীর জুস মিশিয়ে প্রতিদিন খাওয়ার ফলে চোখের পানি পরা , চোখ লালচে হয়ে যাওয়া এগুলাে রােধ পায় । ওজন কমাতেঃ আমলকীফল ওজন কমাতে সহায়তা করে এবং এর ফলে মেটাবােলিজম বৃদ্ধি পায় ।   রােগদমন করতেঃ  আমলকীর জুস খাওয়ার ফলে ক্যান্সারের মতাে নানান জটিল রােগ থেকে মুক্তি পাওয়া যায় ।   এসিডিটি দূরকরণেঃ  এটি এসিডের ব্যালান্স পরিমিত রাখে এবং এসিডিটি দূর করে ।   হিমােগ্লোবিনের পরিমাণ বৃদ্ধিঃ  এটি হিমােগ্লোবিনের পরিমাণ বৃদ্ধি করে এবং রক্তকণিকা বিশুদ্ধ রাখে । কোলেস্টেরল কমাতেঃ অধিক কোলেস্টেরল ফলে হার্ট এটাক , স্ট্রোক হয়ে থাকে । তাই রাতে ঘুমানাের পূর্বে এক গ্লাস পানির সাথে ৫০০ গ্রাম আমলকী - পাউডার মিশিয়ে খেলে কোলেস্টেরল কমে ।   আমলকীর তেলঃ  আমলকীর তৈরি তেল চুলের জন্য অনেক বেশি উপকারী । এটি নিয়মিত ব্যবহারের ফলে-  ১. চুল ঝরা কমে যায় ।  ২. চুলের বাদামী বা লালচে ভাব দূর হয় ।  ৩ . চুল হয় ঘন ও কালাে ।  ৪. চুল দ্রুত বৃদ্ধি পায় ।  ৫. চুলকে রাখে খুশকি মুক্ত ।  ৬. চুলে ফিরিয়ে আনে চাকচিক্য ।
আমলকী বা আমলা যে নামেই ডাকি না কেন আমরা , এর উপকার এর অন্ত নেই । এটি শুধু একটি ফল নয় বরং বলতে হবে উপকারী ফল । মুখের স্বাদ ফেরানাে থেকে শুরু করে স্বাস্থ্য থেকে নিয়ে চুলের যত্ন ! সবকিছুতে এর উপকার ঢের রয়েছে । আর তাই আমরা আজকের সম্পূৰ্ণায় দেখবাে এই এক আমলকিই আমাদের সুস্বাস্থ্যের জন্য কতবড় উপকারী ফল হিসাবে কাজ করতে পারে । 

আমলকী দূর করে গলা ক্ষতঃ

গলার মধ্যে ক্ষত অর্থাৎ গ্রীবার উপরিভাগে বা উপরে ক্ষত হলে , ঠান্ডায় সময় গলা ব্যথা বেশি বেড়ে গেলে আমলকি ব্যবহারে উপকার পাওয়া যায় দুই চা চামচ আমলকির পাউডার কে দুই চা চামচ মধুর সাথে ভালোভাবে মিশিয়ে দিনে ৩/৪ বার খেলেই ব্যথা সেরে যাবে । 

ভিটামিন সিঃ 

আমলকীতে রয়েছে প্রচুর পরিমাণ ভিটামিন সি । তাই কৃত্রিম ভাবে তৈরী ভিটামিন সি এর ট্যাবলেটের পরিবর্তে একটি করে আমলকী খেলে তা ঐ ট্যাবলেটের থেকে ভালাে কাজ করবে । 

কোষ্ঠবদ্ধতা কমাতেঃ 

প্রতিদিন এক টুকরাে আমলকী খাওয়ার ফলে কোষ্ঠবদ্ধ দূর হয় । তবে আমলকী পাউডার কিংবা জুস খেলে হবে না ; এক টুকরাে খেতে হবে । 

মুখের ঘা দূর করণেঃ 

মুখের ভিতর ঘা দিয়ে ভরে যাচ্ছে ? এই সমস্যার জন্য আমলকী সবচে ' বেস্ট । আমলকীর জুস কে আধ গ্লাস পানির সাথে মিশিয়ে সেটা দিয়ে গসোল করলে ঘা কমে যায় । 

ঘুমের সমস্যা রােধ করতেঃ

দীর্ঘ দীর্ঘ রাত জেগে কাটানাে হয় । কোনাে কাজ নেই তবু ঘুম আসেনা । বিছানায় এপাশ ওপাশ ফিরলেও । যাকে আমরা বলি ইনােসমােনিয়া । আর এটি দূর করতেও আমলকীর জুড়ি নেই । ঘুমানাের আগে এটি খেলে এটি ইনােসমােনিয়া দূর করে । 

চোখের উপকারেঃ

আমলকী চোখের জন্য অনেক উপকারী । আধা কাপ পানির সাথে দুই টেবিল চামচ আমলকীর জুস মিশিয়ে প্রতিদিন খাওয়ার ফলে চোখের পানি পরা , চোখ লালচে হয়ে যাওয়া এগুলাে রােধ পায় । ওজন কমাতেঃ আমলকীফল ওজন কমাতে সহায়তা করে এবং এর ফলে মেটাবােলিজম বৃদ্ধি পায় । 

রােগদমন করতেঃ 

আমলকীর জুস খাওয়ার ফলে ক্যান্সারের মতাে নানান জটিল রােগ থেকে মুক্তি পাওয়া যায় । 

এসিডিটি দূরকরণেঃ 

এটি এসিডের ব্যালান্স পরিমিত রাখে এবং এসিডিটি দূর করে । 

হিমােগ্লোবিনের পরিমাণ বৃদ্ধিঃ 

এটি হিমােগ্লোবিনের পরিমাণ বৃদ্ধি করে এবং রক্তকণিকা বিশুদ্ধ রাখে । কোলেস্টেরল কমাতেঃ অধিক কোলেস্টেরল ফলে হার্ট এটাক , স্ট্রোক হয়ে থাকে । তাই রাতে ঘুমানাের পূর্বে এক গ্লাস পানির সাথে ৫০০ গ্রাম আমলকী - পাউডার মিশিয়ে খেলে কোলেস্টেরল কমে । 

আমলকীর তেলঃ 

আমলকীর তৈরি তেল চুলের জন্য অনেক বেশি উপকারী । এটি নিয়মিত ব্যবহারের ফলে- 

১. চুল ঝরা কমে যায় । 

২. চুলের বাদামী বা লালচে ভাব দূর হয় । 

৩ . চুল হয় ঘন ও কালাে । 

৪. চুল দ্রুত বৃদ্ধি পায় । 

৫. চুলকে রাখে খুশকি মুক্ত । 

৬. চুলে ফিরিয়ে আনে চাকচিক্য ।